ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আবির্ভাব তিথি -এ বছর কত তারিখে জন্মাষ্টমী উদযাপন হবে?

এ বছরের জন্মাষ্টমী ভগবান শ্রীকৃষ্ণের কত তম জন্মতিথি জানেন? এ বছর কত তারিখে জন্মাষ্টমী উদযাপন হবে?

জন্মাষ্টমী হল ভগবান শ্রীকৃষ্ণের শুভ জন্মতিথি। ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্ম হয়েছিল দ্বাপর যুগে ৩২২৮ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে ১৮ জুলাই ভাদ্রমাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে বুধবার রাত্রির তৃতীয় প্রহরে

অর্থাৎ, আজ থেকে ৫২৪৮ বছর পূর্বে শ্রীকৃষ্ণের আবির্ভাব হয়েছিল।

ভাদ্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে রোহিণী লক্ষত্র যোগে কৃষ্ণ মধুরায় কংসের কারাগারে মাতা দেবকীর অষ্টম সন্তান রূপে জন্মগ্রহণ করেন।

ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আবির্ভাব তিথি -এ বছর কত তারিখে জন্মাষ্টমী উদযাপন হবে?
Image Source - wordzz

শ্রীকৃষ্ণ হলেন বিষ্ণুর অবতার। তার পবিত্র জন্মতিথিকে বলা হয় জন্মাষ্টমী। এটি হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম প্রাচীন ধর্মীয় উৎসব। দিবসটিকে কৃষ্ণাষ্টমী, গোকুলাষ্টমী, অষ্টমী রোহিণী, শ্রীকৃষ্ণজয়ন্তীসহ বিভিন্ন নামেও ডাকা হয়। শ্রীকৃষ্ণকে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা বলেন ভগবান শ্রীকৃষ্ণ। তারা বিশ্বাস করেন, পৃথিবী থেকে দুরাচারী দুষ্টদের দমন আর সজ্জনদের রক্ষার জন্যই এ মহাবতার বৈকুণ্ঠ তথা গোলক বৃন্দাবন থেকে পৃথিবীতে আবির্ভূত হন। পরম ধর্মগ্রন্থ শ্রীমদ্ভাগবত গীতাও সেই সাক্ষ্য দেয়।


ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আবির্ভাব তিথিকে কেন্দ্র করেই শুভ জন্মাষ্টমী পালন করা হয়। এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের মালিক যিনি সেই পরম ব্রহ্মের আবির্ভাব বলে কথা- কিকরে আমরা তারই সৃষ্টি জীব তাকে ভুলতে পারি। এ উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন মন্দিরে পূজা অর্চনা, তারকব্রহ্ম হরিনাম সংকীর্তন ও তারকব্রহ্ম নামযজ্ঞেরও আয়োজন করা হয়। ঘরে ঘরে ভক্তরা উপবাস থেকে জন্মাষ্টমীতে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আরাধনা ও পূজা, গীতাযজ্ঞ, জন্মাষ্টমী মিছিল, কৃষ্ণপূজা, পদাবলি কীর্তন করে থাকেন।


ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্ম হয়েছিল ৩২২৮ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে ১৮ জুলাই। দ্বাপর যুগের এই দিনে পাশবিক শক্তি যখন সত্য, সুন্দর ও পবিত্রতাকে গ্রাস করতে উদ্যত হয়েছিল, তখন সেই অসুন্দর, অসুর ও দানবীয় পাশবিক শক্তিকে দমন করে মানবজাতিকে রক্ষা এবং শুভশক্তিকে পুনঃপ্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আবির্ভাব ঘটেছিল নারায়ণের পূর্ণ অবতার রূপে। পূর্ণ অবতার বলতে ভগবান বিষ্ণুর প্রত্যক্ষ উপস্থিতিকে নির্দেশ করে এবং ঈশ্বরের শক্তি ও গুণাবলি প্রদর্শন করাকে বোঝানো হয় " ঈশ্বর পরমঃ কৃষ্ণ সচ্চিদানন্দ বিগ্রহ" এবং "কৃষ্ণস্তু ভগবান স্বয়ং" । হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা শ্রীকৃষ্ণকে ঈশ্বর, ভগবান, গোবিন্দ, পরমেশ্বর প্রভৃতি নামে অভিহিত করে।

হিন্দু পঞ্জিকা মতে, সৌর ভাদ্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে যখন রোহিণী নক্ষত্রের প্রাধান্য হয়, তখন জন্মাষ্টমী পালিত হয়। গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার মতে, প্রতিবছর মধ্য আগস্ট থেকে মধ্যে সেপ্টেম্বরের মধ্যে কোনো একসময়ে এ উৎসবটি অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। এ বছর ১৮ আগস্ট ২০২২, বৃহস্পতিবার রাতে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমী উদযাপন করা হবে।

গীতার কথামতো ধর্মের গ্লানি এবং অধর্মের বৃদ্ধির তাৎপর্য হলো—ভগবদ্ প্রেমী, ধর্মাত্মা, সদাচারী, নিরপরাধ জীবাত্মার ওপর নাস্তিক, পাপী, দুরাচার, বলবান ব্যক্তিদের অত্যাচার বৃদ্ধি পাওয়া এবং মানুষের মধ্যে সদ্গুণ সদাচার অত্যন্ত কমে গিয়ে দুর্গুণ-দুরাচারের অত্যধিক বৃদ্ধি পাওয়াকে বোঝানো হয়।

 

গীতায় শ্রীকৃষ্ণ নিজেই বলেছেন—

‘আমি জন্মহীন, অব্যয় আত্মা, সর্বভূতের ঈশ্বর, শাসক, স্রষ্টা, নিয়ামক হয়েও নিজ (স্বাভাবিক) অনির্বচনীয়া মায়াশক্তিতে আশ্রয় করে আত্মমায়ায় জন্মগ্রহণ করি (দেহ ধারণ করি)।’ আমিই ৠগবেদ সামবেদ যজুরবেদ এবং বেদ মধ্যে ওঁ এবং পরম পুরুষোত্তমও আমিই। আমিই সমগ্র বিশ্বের পিতা মাতা পিতামহ। আমিই সূর্য অপেক্ষা অধিক পুরাতন, আমিই ব্রহ্মা বিষ্ণু শিব এবং লক্ষী স্বরস্বতী ও কালী। আমিই সংসার, আমি এই সংসারে আছি কিন্তু বাস্তবে সমগ্র বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড আমার হৃদয়স্থলে বাস করে।

যদিও আমি বাসুদেব শ্রীকৃষ্ণ কিন্তু তথাপি আমি না তো বাসুদেব, আমি না তো পুরুষ, না তো নারী আর না তো নপুংশক।

আমি না তো শরীর আর না তো শরীরের অংশ, আমি জ্ঞান, আমি পরমাত্মা এবং পরম ব্রহ্মও আমিই যাকে বৈদিক ৠষিগণ নিরাকার ব্রহ্ম রূপে উপাসনা করে। 


ব্রহ্মসংহিতায় ব্রহ্মা নিজেই বলেছেন— 

" ঈশ্বর পরমঃ কৃষ্ণ সচ্চিদানন্দ বিগ্রহ " এবং পৃথিবীতে মানুষ যাকে গোবিন্দ নামে যানে আমি সেই গোবিন্দের পূজা করি, তিনিই পরম ব্রহ্ম।


শ্রীকৃষ্ণের প্রাচীনতম উল্লেখ পাওয়া যায় বৈদিক সাহিত্যে। ঋদ্বেদে একাধিকবার শ্রীকৃষ্ণের উল্লেখ আছে। শ্রীকৃষ্ণকে দেবকীপুত্র বলা হয়। মহাভারত, বিভিন্ন পুরাণ, শ্রীমদ্ভাগবত এবং বৈষ্ণবকাব্যে যে কৃষ্ণের কাহিনি বর্ণিত হয়েছে, তাঁর আবির্ভাব দ্বাপর যুগে।


ভগবান শ্রীকৃষ্ণের পিতার নাম বসুদেব ও মাতার নাম দেবকী। তিনি পিতামাতার অষ্টম পুত্র। রাজা উগ্রসেনের পুত্র কংসের কারাগারে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ আবির্ভূত হন। পিতা বসুদেব শ্রীকৃষ্ণের জীবন বিপন্ন জেনে জন্মরাত্রেই দৈবসহায়তায় কারাগার থেকে তাঁকে গোকুলে যশোদা ও নন্দের কাছে রেখে আসেন। শ্রীকৃষ্ণের জন্মের রাত ছিল গভীর অন্ধকার। তাঁর আবির্ভাবের সঙ্গে সঙ্গে বসুদেব দেখলেন শিশুটি চার হাতে শঙ্খ, চক্র, গদা ও পদ্ম ধারণ করে আছেন। দেখে তিনি বুঝতে পারলেন জগতের মঙ্গলার্থে স্বয়ং শ্রী নারায়ণ তাদের ঘরে জন্মগ্রহণ করেছেন। 


তবে বলা বাহুল্য যে, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ সাধারণ মানুষের মতো মাতৃগর্ভে জন্মগ্রহণ করেন নি। এ বিষয়ে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ শ্রীমদ্ভাগবত গীতায় অর্জুনকে বললেন —

"অজ অপি সন অব্যয় আত্মা ভূতানাম্‌ ঈশ্বর অপি সন।

প্রকৃতিম্‌ স্বাম অধিষ্ঠায় সম্ভবামি আত্মমায়য়া।"

(শ্রীমদ্ভাগবত গীতা - ৪/৬)


অর্থাৎ , যদিও আমি জন্ম রহিত এবং আমার চিন্ময় দেহ অব্যয় এবং যদিও আমি সর্ব ভূতের ( বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের) ঈশ্বর তবুও আমার অন্তরঙ্গা শক্তিকে আশ্রয় করে আমি স্বীয় মায়ার দ্বারা আমার আদি চিন্ময় রুপে যুগে যুগে অবতির্ন হই।


এবং

 "জন্ম কর্ম চ মে দিব্যম্‌ এবম্‌ যঃ বেত্তি তত্ত্বতঃ।

ত্যাক্তা দেহম্‌ পুনঃ জন্ম ন এতি মাম এতি সঃ অজৃুন।।" (শ্রীমদ্ভাগবত গীতা -৪/১১)


অর্থাৎ, হে অর্জুন- যিনি আমার এই প্রকার দিব্য জন্ম এবং কর্ম যথাযথ ভাবে জানেন তাকে আর দেহ ত্যাগ করার পর পুনরায় জন্ম গ্রহন করতে হয় না তিনি আমার নিত্য ধাম বৈকুণ্ঠে তথা গোলোক বৃন্দাবন লাভ করে।


বসুদেব করজোড়ে প্রণাম ও বন্দনার পর দেবকী প্রার্থনা করলেন। শ্রীকৃষ্ণ একজন সাধারণ শিশুর রূপ ধারণ করলেন। বাল্যকাল থেকেই কৃষ্ণ তাঁর অলৌকিক শক্তির প্রমাণ দিয়েছিলেন পুতনাবধ, দামবন্ধন লীলা, কলীয়দমন, গোর্বধন ধারণ প্রভৃতি কর্মকাণ্ডের মধ্য দিয়ে। নিপীড়িত মানুষ মুক্তির আশায় কানাই তথা কৃষ্ণের অনুসারী হয়ে ওঠে এবং ক্রমান্বয়ে কংসবধের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করে। অবশেষে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ মাত্র ১১ বছর বয়সে অত্যাচারি রাজা কংস মামাকে বধ করেন।


শ্রীকৃষ্ণের ভগবত্তা ও জন্মাষ্টমীর তাৎপর্য হলো: 


১. বসুদেব যখন ছোট শ্রীকৃষ্ণকে নিয়ে বৃন্দাবন যাচ্ছিলেন তখন সমস্ত প্রহরী নিদ্রায় মগ্ন হলো এবং কারাগার আপনি আপনিই খুলে গেল। প্রহরীসহ সব জীব সেই রাতে ছিল গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন। প্রচুর ঝর বৃষ্টিতে যমুনা নদী জলে ভর্তি ছিল তখন বসুদেব জলে নামা মাত্রই ভগবান শ্রীকৃষ্ণের চরণ পানি স্পর্শ করলে যমুনার পানি আপনা আপনি বসুদেবকে যাওয়ার পথ করে দিল এবং ভগবান শ্রীকৃষ্ণ যেনো বৃষ্টির পানিতে ভিজে না যায় তাই নারায়ণের বিশাল কালীয় নাগ ছাতার মতো ভগবান শ্রীকৃষ্ণকে বৃষ্টি ভেজা থেকে রক্ষা করল।

প্রকৃতপক্ষে এই সবকিছুই কৃষ্ণের ভগবত্তা। [শ্রীচৈতন্য চরিতামৃতে (২/৮৮)] 


২. ‘ভগবানের সমস্ত অবতারেরা হচ্ছেন পুরুষাবতারদের অংশ অথবা কলা। কিন্তু শ্রীকৃষ্ণ হচ্ছেন স্বয়ং পরমেশ্বর ভগবান।’ 


৩. মহাপ্রভু বলেছেন, সমগ্র বেদ যেন কৃষ্ণের প্রতিজ্ঞা করেছে অর্থাৎ মহাপ্রভু চৈতন্য সমগ্র বৈদিক শাস্ত্রের মধ্যে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের উপস্থিতি বর্ণনা করেছেন । মহাপ্রভু চৈতন্য মাত্র ১৬,১৭  বছর বয়সে সমস্ত বৈদিক শাস্ত্রের পরম জ্ঞানী ছিলেন। শাস্ত্রে পরম ঈশ্বর শ্রীকৃষ্ণের ছয়টি রূপের কথা বলা হয়েছে—ব্রহ্মত্ব, ভগবত্ত্ব, জ্ঞেয়, আস্বাদ্য ঐশ্বর্য, মাধুর্য। 


৪. ঋদ্বেদের প্রথম মণ্ডলের ১১৬ এবং ১১৭ সুক্তে পরম ব্রহ্ম শ্রীকৃষ্ণের নাম উল্লেখ আছে। 


৫. শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমীর প্রাচীনতম নিদর্শন মথুরার চিত্তশালার খ্রিষ্টীয় প্রথম শতকের অর্ধভগ্ন প্রস্তর ফলকে দেখতে পাওয়া যায়। 


৬. বিষ্ণুপুরাণে শ্রীকৃষ্ণকে বলা হয়েছে, ‘মহাভারত তন্ত্র ধার’।

ভগবান শ্রীকৃষ্ণ পৃথিবীর জীবকুলের পরম পিতা, পরম সত্তা ও আত্মা। তিনি জগতের গুরু। তিনি পৃথিবীর সব কলুষিত পরিবেশ ও কলুষিত বন্ধন দূর করে এ পৃথিবীর সব জীবের মধ্যে আত্মার বন্ধন সুদৃঢ় করেছেন। তিনি অর্জুনের মাধ্যমে গীতার আঠারোটি অধ্যায়ে জাগতিক জ্ঞান, ধ্যান, কর্ম, বিভূতি, ভক্তি, মুক্তি, মোহ, যশ, খ্যাতি আর অর্থ-বিত্তের মায়াজাল, অন্যায়, অসত্য, পাপ আত্মঅহংকার, মোক্ষ লাভ প্রভৃতি বিষয়ে জ্ঞান দান করেছেন। তিনি সব প্রাণীর মধ্যের তমগুণের প্রভাব অর্থাৎ অসৎ কার্য পরিহার করে ন্যায়-সত্য প্রতিষ্ঠা করেন। জীবকুলে তিনি সত্যের বাণী স্থাপন করেছেন। ন্যায়ের পক্ষে ভগবদ্ ধর্ম প্রতিষ্ঠা করে জীবশিক্ষার জন্য বিভিন্ন কর্ম করেন। 



কৃষ্ণ জন্মাষ্টমী ২০২২ শুভ মুহুর্ত এবং যোগ:

ভাদ্রপদ কৃষ্ণপক্ষ অষ্টমী তারিখ শুরু হবে - ১৮ আগস্ট ২০২২, রাত ৯ টা ২১ থেকে

ভাদ্রপদ কৃষ্ণপক্ষ অষ্টমীর তারিখ শেষ - ১৯ আগস্ট ২০২২, রাত ১০ টা ৫৯ পর্যন্ত

অভিজিৎ মুহুর্তা - ১৮ আগস্ট ২০২২, দুপুর ১২ টা ৫ থেকে রাত ১২ টা ৫৬ পর্যন্ত

বৃদ্ধি যোগ শুরু হয় - ১৭ আগস্ট ২০২২, রাত ৮ টা ৫৬ থেকে 

বৃদ্ধি যোগ শেষ হয় - ১৮ আগস্ট ২০২২, রাত ৮ টা ৪১ পর্যন্ত 

ধুভ্র যোগ শুরু হয় - ১৮ই আগস্ট ২০২২, রাত ৮ টা ৪১ থেকে

ধ্রুব যোগ শেষ হয় - ১৯ আগস্ট ২০২২, রাত ৮ টী ৪৯ পর্যন্ত

উপবাসের সময় - ১৯ই আগস্ট ২০২২, রাত ১০ টা ৫৯ মিনিটের পরে।

পঞ্চাঙ্গ অনুসারে, ২০২২ সালের শ্রী কৃষ্ণ জন্মাষ্টমীতে ধ্রুব যোগ এবং বৃদ্ধি যোগ গঠিত হচ্ছে, যা কৃষ্ণ পূজার জন্য অত্যন্ত শুভ বলে মনে করা হয়। এই সময়ের মধ্যে যা কিছু করা হয় সবই সম্পন্ন হয়।

༻ওঁ নমো ভাগবতে বাসুদেবায় ༻꧂


Tags:

Janmashtami 2022, lord sri krishna birthday, ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমী, জন্মাষ্টমী ২০২২, জন্মাষ্টমী ২০২২ সময়সূচি, কংশ বধ, ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আবির্ভাব তিথি।

You Might Also Like: 

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

༻হরেকৃষ্ণ꧂আপনার মতামত লেখুন--

নবীনতর পূর্বতন